জামায়াতের রাজনীতি

আসল ‘বিষয়টা’ অন্যত্র।
সেদিন একটা পোষ্ট দেখলাম।
 
“ইসলামী ছাত্রশিবির এর এক নেতাকে প্রশ্ন করেছিলাম –কথিত ট্রাইব্যুনালের নামে তোমাদের নেতা গুলোকে ফাঁসী দিয়ে তোমাদের শক্তির ইতি ঘটিয়েছে।
 
এবার তোমাদের টাকার উৎস নামের ইসলামী ব্যাংক জবর দখল করে অর্থের উৎস শেষ করেছে। এখন তোমাদের ভাবনা কিংবা গাইড লাইন কি?
ঐ শিবির নেতা প্রশ্নোত্তরে বলেছিলেন, আমরা জামায়াত-শিবির মিলে এই রকম ব্যাংক বাংলাদেশে মাসে একটা করে গড়তে পারি। অবাক হয়ে পাল্টা প্রশ্ন করলাম কিভাবে?
 
যা বললেন সত্যি অবাক হওয়ার মত।
 
যা বলেছিলেন, বিদেশে থাকা প্রবাসী ছাড়া শুধু পুরা বাংলাদেশে আমরা (জামায়াত-শিবির) ১ কোটির বেশী কর্মী বাহিনী প্রতিমাসে ১,০০০ হাজার টাকা করে দিলে ছয় মাসে ৬ হাজার কোটি টাকা। আর এই ৬ হাজার কোটি টাকা দিয়ে এই রকম ৬টা ব্যাংক গড়া যায়।
 
একটা ইসলামী ব্যাংক নিয়ে নিলে অসুবিধা কোথায়? এই রকম ছয়টা ইসলামী ব্যাংক ১ কোটি কর্মী বাহিনীর হৃদয়ে তৈরি হয়ে আছে। দরকার শুধু প্লাটফরম।”
 
স্ট্যাটাসটা আমার ভালো লাগেনি।
অনেকটা ঐ ‘আংগুর ফল টক’ টাইপ একটা স্ট্যাটাট ছিল এটা।
 
আমি এটা শেয়ার করে মুলতঃ ‘একজন শিবির নেতার অনুভূতি’ তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।
 
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের একমাত্র সুসংগঠিত একটি রাজনৈতিক দল।
দলটির মধ্যে ‘গণতন্ত্র’ অত্যন্ত স্পষ্ট। পরিবারতন্ত্র অনুপস্থিত। স্বেচ্চাচারিতা নেই। দুর্নীত খুঁজে পাওয়া অসম্ভব।
 
এমন কি দলটিতে প্রতিষ্ঠিত ‘গণতন্ত্র’ খুবই ‘ঈর্ষনীয়’।
কেন ‘ঈর্ষনীয়’ শব্দটি ব্যবহার করলাম- তার কারণটা বলি।
 
জামায়াতের নেতা নির্বাচন পদ্ধতি অত্যন্ত আধুনিক, সুরুচিসম্পন্ন এবং শক্তিশালী গণতন্ত্র নির্দেশ করে।
 
অন্যান্য দলগুলিতে যেমন ‘কাউন্সিল’ হয়। দলে গণতন্ত্রের বিন্দুমাত্র অস্তিত্ব দেখা যায় না।
কদাচিৎ নির্বাচন হলেও- কয়েকজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে। স্বাভাবিক নিয়মে ভোট হয়। ফলাফল প্রকাশিত হয়।
 
কিন্তু জামায়াতে ইসলামীতে ঠিক সেভাবে নেতা নির্বাচিত হন না।
এদের পদ্ধিতিটা অত্যন্ত আধুনিক এবং সম্ভ্রান্ত ও সৌহাদ্যপূর্ণ।
 
ওখানে কিভাবে নির্বাচন হয় বলছি।
জামায়াতে ইসলামী এটাকে বলে, ‘সবাই প্রার্থী সবাই ভোটার’।
অর্থাৎ আলাদাভাবে কোন প্রার্থী নির্বাচন করেন না। ভোটারদের সকলেই প্রার্থী।
 
মানেটা দাড়ালো, আপনি নিজেও ভোটার আবার আমিও ভোটার এবং আপনিও প্রার্থী, আমিও প্রার্থী।
এই যখন অবস্থা- তখন আপনি কিভাবে আমার কাছে আপনার জন্য ভোট চাবেন? আমি-ই বা কিভাবে আপনাকে বলবো, ‘ভাই, ভোটটা কিন্তু আমাকে দিবেন’!
 
আর ঠিক এ কারণে- সেখানে কোন দলাদলির অস্তিত্ব নেই। কোন নির্বাচনী মিছিল, মিটিং, পোষ্টারিং বা প্রচারণাও দেখা যায়নি কোনদিনও। অথচ কী চমৎকারভাবে জামায়াতে ইসলামী দলটি পরিচালিত হয়ে আসছিল।
 
এই দলটি ৭১’র এর মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধাচারণ করেছিল।
এবং ‘এটাই’ এই দলটির একমাত্র দোষ!(?)
 
কিন্তু বাস্তবতা যদি ব্যাখ্যা করি- তাহলে মানতে হবে, জামায়াতে ইসলামী ওরচেও বড় একটা অপরাধ করে এসেছে সেই ৭১ সাল থেকে। এবং সেই ‘অপরাধ’ এর নির্মম পরিণতি জামাত পেয়ে যাচ্ছে এখন।
 
একাত্তর সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান পরাজিত হয়েছে।
এবং পাকিস্তানের পরাজয়ে তাদের পক্ষাবলম্বনকারী জামায়াতে ইসলামীও ‘পরাজিত শক্তি’ হিসাবেই চিহ্নিত হবে- এটাই স্বাভাবিক এবং বাস্তব সত্য।
 
রাজনীতি একটা গেম।
এই গেমে যারা বিজয়ী হয়- ইতিহাস তাদের পক্ষেই কথা বলে।
 
কিন্তু ‘কৌশল’ বলে একটা শব্দ ডিকশেনারীতে খুঁজে পাওয়া যায়- যেটাকে বড় পর্যায়ে ‘ডিপ্লোমেসী’ বলা হয়।
 
জামায়াতে ইসলামী সেই ডিপ্লোমেসীতে পরাজিত হয়েছে।
এবং এটাই তাদের ‘আসল পরাজয়’।
 
সুদীর্ঘ ৪৫ বছরে এই দলটি ‘যুদ্ধাপরাধ’ নামটি থেকে মুক্তি পেতে পারেনি; অথচ তাদের সাফল্য কিন্তু যথেষ্ঠ উল্লেখযোগ্যই ছিল। দলটি অত্যন্ত সুসংগঠিত। দুর্নিতির সংগে এদের কোন সম্পর্কই খুঁজে পাওয়া যায় না।
 
যেখানে প্রতিদিন ছাত্রলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে, চাঁদাবাজী, খুনের সংগে সব জায়গাতেই আওয়ামী লীগ বা ছাত্রলীগ চলে আসে- সেখানে সারাদেশের কোথাও কোন জামাত-শিবিরের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ‘এ জাতীয়’ কোন অপরাধের নজীর নেই। দেশের কোন থানায় এদের বিরুদ্ধে একটা জিডিও খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
 
জামায়াতের আসল সমস্যা হলো- এটা দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নয়।
জামাতে ‘ডায়নামিক নেতৃত্ব’ খুঁজে পাওয়া যায়নি।
জামাত ‘ডিপ্লোমেসী’ বুঝে না।
 
কিন্তু রাজনীতিতে এই ‘তিন’ এর কোন বিকল্প নেই।
আর ঠিক একারণেই আজ ৪৫ বছর পরও জামায়াতের নামে যুদ্ধাপরাধের গন্ধ লেগে রয়েছে।
 
অধ্যাপক গোলাম আজমসহ জামায়াত ৭১এর রাজনৈতিক মত-পার্থক্যের জন্য নিজে এবং দলগতভাবে ক্ষমা চেয়েছেন। কিন্তু তাদের চাওয়া সেই ‘ক্ষমা’ কখনোও ‘অহমিকা উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি।
 
আর ‘ইগো’ বা ‘অহমিকা’ একটা মানুষকে ধ্বংশ করে দেবার জন্য যথেষ্ঠ।
জামায়াতে ইসলামী ধ্বংশ হয়েছে।
 
অথচ, একটু দূরদর্শীতা দেখাতে পারলে, অহমিকা ত্যাগ করে জাতির সামনে দৃশ্যমানভাবে হাজার বার পত্রিকায় পূর্ণ পৃষ্ঠা বিজ্ঞাপন দিয়ে হলেও এ দলটির উচিত ছিল ‘ক্ষমা’ চাওয়া।
যেহেতু তারা একটা রাজনৈতিক দল।
রাজনীতি করতে হলে- কৌশল করতেই হবে।
 
মুহাম্মদ (সা) রাজনীতি করেছেন।
তিনি ‘হিজরত’ করেছেন।
তিনি ‘হুদাইবিহার’ সন্ধিও করেছেন।
 
এবং তিনি বিজয়ী হয়েছেন।
বিজয়ী হয়ে মক্কার কর্তৃত্ব নিয়েছেন।
 
যাই হোক। জামায়াতে ইসলামীকে ধ্বংশ করাটা ছিল বর্তমান অবৈধ সরকারের একটা ‘আইওয়াস গেম’। আর কিছুই না।
 
সরকার ইসলামী ব্যাংক পূর্ণ দখলে নিতে যাচ্ছে- সেটা আজ থেকে আরও মাস ছয়েক আগেই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল। সে সময় আমি ‘ইসলামী ব্যাংক দখল’ হতে যাচ্ছে- এমন একটা আর্টিক্যালও লিখেছিলাম।
 
এবং আজ সেটা বাস্তবে পরিণত হলো।
 
এই যে ইসলামী ব্যাংক দখলে নেয়া- এখানেও কিন্তু আসল ‘বিষয়টা’ ভিন্ন।
 
আওয়ামী লীগ একটা ‘মাষ্টার প্লান’ করেই ১৪র ৫ই জানুয়ারী অবৈধভাবে ক্ষমতা নিয়ে নেয়। তাদের এই দুরভাসন্ধিটি ২০০৯-এর ক্ষমতায় বসেই প্রস্তত করা। খুবই সুক্ষ চাল চেলে তারা দেশটাকে ধ্বংশের খেলার মেতে উঠে।
 
আওয়ামী লীগের এই খেলায় তাদের সিনিয়র লিডারদেরও অংশগ্রহন করতে দেয়া হয়নি।
এবং, এমনকি, এখনও এই খেলার চাবিকাঠি ঢাকার ইন্ডিয়ান হাই কমিশন অফিস এবং স্বয়ং শেখ হাসিনার ‘যৌথ হাতে’।
 
শেখ হাসিনার ভেতরে শেখ মুজিবের চরিত্রের নোংড়া দিকগুলি শতভাগ উপস্থিত।
 
শেখ মুজিবর রহমান ৭১এ পাকিস্তানীদের হাতে নিহত হলে- সত্যিকারার্থেই বাংলাদেশের মানুষের ‘জাতির পিতা’র আসনটি অর্জন করতেন।
কিন্তু সেটা হয়নি।
 
কারণ মহান আল্লাহ পাক ‘প্রকৃত শেখ মুজিব’কে মানুষের সামনে উপস্থাপন করে মাত্র ৩ বছরের মধ্যেই দেখিয়ে দিয়েছেন- আদতে কি ছিলেন ‘ব্যক্তি’ শেখ মুজিব!
 
৭২ থেকে ৭৫ এই তিন বছরে ‘ঠিক’ যেই ‘গণতন্ত্র এবং মানবাধিকার’ এর ধূয়ো তুলে পাকিস্তানীদের বিরুদ্ধে বাংলার দামাল ছেলেরা যুদ্ধ করে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিল- সেই মুক্তিযোদ্ধাদের মুখে লাথি মেরে শেখ মুজিব নবগঠিত ‘বাংলাদেশ’ থেকে ‘গণতন্ত্র ও মানবাধিকার’ কে বিদায় করে উত্তর কোরীয়া স্ট্যাইলে ‘পারিবারিক একনায়কতন্ত্র’ কায়েম করে- যার কাগুজে নাম দেয়া হয় ‘বাকশাল’।
 
একটা দেশের গর্ব তাদের ‘সেনাবাহিনী’।
শেখ মুজিব সেই সেনাবাহিনীকে ধ্বংশ করে দেয়। প্রতিষ্ঠা করে ‘রক্ষী বাহিনী’ নামের একটা ‘চোর-ছ্যাচ্ছর বাহিনী’ যাদের স্থান দেয়া হয় সেনাবাহিনীরও উপরে।
শেখ মুজিব মাফিয়া স্ট্যাইলে দেশ পরিচালনা করতে থাকেন। যাকে মন চায় তাকে ছুড়ে ফেলতে কোন দ্বিতীয় চিন্তা করার প্রয়োজনও বোধ করেন নি এই শেখ মুজিবুর রহমান।
 
দুর্নীতিতে দেশ আচ্ছন্ন হয়ে যায়।
এবং চুড়ান্ত পরিণতিতে ৭৪এর দুর্ভিক্ষ।
দেশের টাকা-পয়সা লুট করে শেখ মুজিব পরিবার।
 
ভয়াবহ নাভিশ্বাস উঠে যাওয়া সেদিনের সেই বাংলাদেশীদের মুক্তি দেয় দেশ প্রেমিক সেনারা।
 
আজ শেখ হাসিনা তার বাবারচেও ভয়ংকর রুদ্রমূর্তি ধারণ করেছেন।
আইন, বিচার, সভ্যতা আজ বাংলাদেশ থেকে বিদায় নিয়েছে।
ব্যবসা বাণিজ্য স্থবির।
 
সরকার এখন লুটপাটকারী।
পুলিশ দেশের মূল শাসক।
পুলিশ সরাসরি মানুষ হত্যা, গুম, চাঁদাবাজির নেতৃত্বে।
 
‘বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী’ এই মুহূর্তে এই বিশ্বের সবচে সুসংগঠিত ‘সন্ত্রাসী বাহিনী’।
 
শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল আর শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানারা আজ বাংলাদেশটাকে গিলে খাচ্ছে।
একজন ‘ডিজিটাল’ আরেকজন ‘অটিজম’ এর নাম করে দেশের মানুষে কষ্টার্জিত হাজার কোটি টাকা আত্মস্বাৎ করেছে, করে চলছে।
 
নিউ ইয়র্ক ফেডে রক্ষিত ফরেন রিজার্ভ এ এরা হাত দিতে ছাড়েনি।
ম্যাক্সিমান ১৫ হাজার কোটি টাকার পদ্মা সেতুতে বিনিয়োগ দেখাচ্ছে ৫০ হাজার কোটি টাকা। ৩৫ হাজার কোটি টাকা চুরি।
 
বৃটেনের নাম পরিচয়হীন নবগঠিত একটা ১০০ পাউন্ড পেইড-আপ ক্যাপিটাল এর কোম্পানীর সংগে চুক্তি করছে ৭০ হাজার কোটি টাকার রেলওয়ে চুক্তি!
 
এরকম হাজারো ‘ফাঁকির’ প্রজেক্ট প্রতি মাসেই পাস করিয়ে নিচেছ ‘একনেক’ বৈঠকে এবং দেশের জনগণের টাকাগুলি ভাগ-বাটোয়ারা করে খাচ্ছে হাসিনা পরিবার ও তার সাংগপাংগরা!
 
রামপাল এবং আরও কিছু দেশ বিরোধী ভৌতিক প্রজেক্ট এর নাম ভাংগিয়ে ভারত থেকে বিলিয়ন ডলার লোন নিয়ে তা আত্মস্মাৎ করতেও শেখ হাসিনার হাত কাঁপেনি।
১২ হাজার কোটি টাকার কোন হিসাব বাংলাদেশ ব্যাংক দিতে পারেনি গত বছর।
 
ইসলামী ব্যাংক তো ‘সামন্য একটা ব্যাংক’!
এটা খেয়ে দেয়া কি কোন বিষয়?
শেয়ার বাজার কি ক্ষমতায় এসেই খেয়ে দেয়নি শেখ হাসিনার সরকার?
 
জামায়াতকে ধ্বংশ করার জন্য তাদের অর্থনৈতিক শক্তি দুমড়ে মুচরে দেবার আশায় সরকার ইসলামী ব্যাংক ধ্বংশ করার প্লান করেছে- এমনটা কি অস্বাভাবিক ছিল?
 
একটা দেশকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংশ করে দেয়া এবং ‘ভারত নির্ভর’ করার জন্য যা যা করা সম্ভব- তার সবই বর্তমান অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার তথা শেখ হাসিনা করে যাচ্ছে।
 
১৬ কোটি মানুষের ট্যাক্সের টাকা যতদিন পর্যন্ত খাওয়া সম্ভব- ততদিন পর্যন্ত শেখ হাসিনা তার পরিবার পরিজন নিয়ে খেয়ে যাবে- এটাই তার ‘পণ’।
 
জামায়াতের ১ কোটি কর্মী ১০০০ টাকা করে দিতে পারে!
জামায়াতের ১ কোটি কর্মী মাঠে নামতে পারে না!
সামান্য দুই লাখ পুলিশকে কুপোকাত করতে ১ কোটি কর্মী কি যথেষ্ঠ নয়!
 
দেশ বাসীর কাছে সকল অহমিকা ত্যাগ করে সত্যিকারার্থে ক্ষমা চেয়ে জামায়াত দুরদর্শীতা দেখাতে পারে।
 
এবং একটা গ্রহনযোগ্য প্লাটফর্মে গিয়ে বিএনপির সংগে মিলে ‘শক্ত’ ভাবেই বর্তমান অবৈধ সরকার ও তার দোসরদের ‘পিটিয়ে’ ইন্ডিয়া পাঠিয়ে দেয়া কোন ব্যাপারই না!
 
একটা গৃহযুদ্ধ আশঙ্খা করছি।
ভারতীয় দেবদাস বাবু বাংলার শেখ মুজিব পরিবারের ‘বাকীটুকু’ ধ্বংশের মাধ্যমেই বাংলাদেশ পরিপূর্ণ স্বাধীনতা অর্জন করতে পারবে।
   Send article as PDF